শিরিন আমার খালা

আঞ্চলিক ভাষায় রচিত 
জানভীরা'র 
 অনবদ্য একটি গল্প!!

 

PDF File Download >>>

অভিলাষা

by-virginia_bull...

" মালতি , ওরে ওহ মালতি ,তেল মালিশের সময় হয়ে এলো তো? মালতি "
এই চত্তরে মালতিকে কেউই চেনে না , সবে দু দিন এসেছে মুখার্জি মশায়ের বাড়িতে ৷ বাজারে গিয়ে মুখার্জি মশাই মেয়েটি কে দেখেন , কেউ নেই , এক কনে চুপটি করে বসে ছিল ৷ ভরা যৌবনে রাস্তায় বসে থাকতে দেখে লোভ কম হয়নি তার ৷ বনের টাটকা মধুর মত শরীর মালতির ৷ ছুতো নাতা করে নিজের বাড়িতেই কাজ দিয়েছেন ডেকে নিয়ে এসে ৷ স্বাধীন আর প্রত্যায়া ছেলে বউ তার , আর দুজনই বিদেশে চলে

কাজের মেয়ে মর্জিনা

ছোটবেলার ঘটনা। 
মফস্বলে মামার বিয়েতে বেড়াতে গিয়েছি। সেভেনে পড়ি। ছোটশহরে নানার একতালা বাড়ি, আশেপাশে নানার ভাই বোনেরা থাকেন। সবার বাসাই আত্মীয় স্বজনেভরা বিয়ে উপলক্ষে। নানার বাসায় ১৮/১৯ বছরের একটা মেয়ে কাজ করে।

চন্দনা এখন নিউ জার্সিতে

লিখেছেন- 'Dada of India'

চন্দনা আমার জীবনের একটি অধ্যায় ! সেই অধ্যায় কে অস্বীকার করার কোনো উপায় নেই আমার কাছে ! কারণ মঞ্জুর পরে একমাত্র আমাকে নিজের অপরিসীম ভালবাসা দিয়ে আগলে রেখেছিল চন্দনা !

কাজের মেয়ের সাথে

একদিন রাতে ঘুম ভেঙ্গে গেল। উঠে দেখি ২ টা বাজে। সিগারেট ধরিয়ে চিন্তা করতে থাকলাম, কি করা যায়। ঘুম আসছে না। সিগারেট শেষ করে পানি খেতে ড্রইয়িং রুমে গেলাম। পানি ঢাল্লাম, খেলাম। খেয়ে যেই ফিরব, দেখি কাজের মেয়েটা চিত হয়ে শুয়ে ঘুমিয়ে আছে। মাথার ভিতর দুষ্ট বুদ্ধি এল। আস্তে আস্তে কাছে গেলাম।

কাজের মেয়ে সুফিয়া

সুফিয়া দুই বছর ধরে এই বাসায় কাজ করে। বয়স ১৮-১৯।
বিয়ে হয়েছিল, স্বামীর সাথে ছাড়াছাড়ি হয়ে গেছে। গ্রাম থেকে এই বাসায় এসে থাকে। পরিবারটা ছোট। স্বামী স্ত্রী আর একটা মাত্র ছেলে বারো তেরো বছর বয়স। স্কুলে পড়ে। ছিমছাম সংসার। কাজ খুব বেশী নাই।